Goodreads helps you follow your favorite authors. Be the first to learn about new releases!
Start by following Rudra Mohammad Shahidullah.
Showing 1-30 of 38
“থাকুক তোমার একটু স্মৃতি থাকুক
একলা থাকার খুব দুপুরে
একটি ঘুঘু ডাকুক।”
―
একলা থাকার খুব দুপুরে
একটি ঘুঘু ডাকুক।”
―
“কিছুটা তো চাই-- হোক ভুল হোক মিথ্যে প্রবোধ,
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক, জ্যোৎস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই
কিছুটা তো চাই, কিছুটা তো চাই।
- অভিমানের খেয়া”
―
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক, জ্যোৎস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই
কিছুটা তো চাই, কিছুটা তো চাই।
- অভিমানের খেয়া”
―
“চলে গেলে মনে হয় তুমি এসেছিলে,
চলে গেলে মনে হয় তুমি সমস্ত ভুবনে আছো।
- এ কেমন ভ্রান্তি আমার!”
―
চলে গেলে মনে হয় তুমি সমস্ত ভুবনে আছো।
- এ কেমন ভ্রান্তি আমার!”
―
“যে পায় সে পেয়ে যায় - সকলে পায় না।
কাকে বলো? অভিমান, কার সাথে তবে?
অমনই হবে, হয়, ভেঙে তছনছ
পুড়ে পুড়ে খাক হও বিষন্ন অঙ্গার
কিছুই পাবে না তবু-
যে পায় সে পেয়ে যায় - বাকিরা হারায়।”
―
কাকে বলো? অভিমান, কার সাথে তবে?
অমনই হবে, হয়, ভেঙে তছনছ
পুড়ে পুড়ে খাক হও বিষন্ন অঙ্গার
কিছুই পাবে না তবু-
যে পায় সে পেয়ে যায় - বাকিরা হারায়।”
―
“নির্দিষ্ট আবাসহীন বাউল যেন
জীবন নামে একতারাটি
আপন মনে বাজিয়ে ফিরি
শহর জুড়ে ঘর বেধেছি স্বাধীনতায়
আত্মগত আমি আবার
নিজের কাছে প্রশ্ন করি
নিঃশব্দের এমন রাতে বুকের মাঝে
শব্দ কেন?”
―
জীবন নামে একতারাটি
আপন মনে বাজিয়ে ফিরি
শহর জুড়ে ঘর বেধেছি স্বাধীনতায়
আত্মগত আমি আবার
নিজের কাছে প্রশ্ন করি
নিঃশব্দের এমন রাতে বুকের মাঝে
শব্দ কেন?”
―
“দূরত্ব জানে শুধু একদিন খুব বেশি নিকটে ছিলাম
- অমলিন পরিচয়”
―
- অমলিন পরিচয়”
―
“চোখ কেড়েছে চোখ
উড়িয়ে দিলাম ঝরা পাতার শোক।”
―
উড়িয়ে দিলাম ঝরা পাতার শোক।”
―
“তোমারো চোখের খুব গভীরে এক বর্ণহীন দাহ-
হৃদয়ের ক্ষতের মতো তুমি তাকে গোপনে লুকিয়ে রেখে
মুখে শুধু এঁকেছো এক সুদূরের অচেনা হাসি ...”
―
হৃদয়ের ক্ষতের মতো তুমি তাকে গোপনে লুকিয়ে রেখে
মুখে শুধু এঁকেছো এক সুদূরের অচেনা হাসি ...”
―
“সব কথা সাজিয়ে নিয়ে এইভাবে অপেক্ষাহীন প্রতীক্ষায়
অবোধ শিশুর মতো তীব্র দুহাতে খেলে যাবো অবিকল
ইচ্ছার পুতুল এইভাবে থেমে থাকবো শব্দিত নির্জন!”
―
অবোধ শিশুর মতো তীব্র দুহাতে খেলে যাবো অবিকল
ইচ্ছার পুতুল এইভাবে থেমে থাকবো শব্দিত নির্জন!”
―
“চোখ কি জানে না আঁখিতে কতোটুকু মেঘ জ'মে আছে?
কতোটুকু বর্ষার পূর্বাভাস আছে, কতোখানি বর্ষা না-হওয়া গভীর স্তব্ধতা।”
―
কতোটুকু বর্ষার পূর্বাভাস আছে, কতোখানি বর্ষা না-হওয়া গভীর স্তব্ধতা।”
―
“বাইরে এবং বুকের মধ্যে
হিয়ার ভেতর...হিয়ার মধ্যে
হারানো এক হলদে পাখি উড়ছে বসছে
দুলছে, যেন শৈশবে সেই দোলনা খেলা...
হায়রে আমার বয়স হয় না!”
―
হিয়ার ভেতর...হিয়ার মধ্যে
হারানো এক হলদে পাখি উড়ছে বসছে
দুলছে, যেন শৈশবে সেই দোলনা খেলা...
হায়রে আমার বয়স হয় না!”
―
“আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ,
নীরবে ফিরে যাওয়া অভিমান-ভেজা চোখ,
আমাকে গ্রহণ করো।
উৎসব থেকে ফিরে যাওয়া আমি সেই প্রত্যাখ্যান,
আমি সেই অনিচ্ছা নির্বাসন বুকে নেওয়া ঘোলাটে চাঁদ।
আমাকে আর কী বেদনা দেখাবে?”
― উপদ্রুত উপকূল
নীরবে ফিরে যাওয়া অভিমান-ভেজা চোখ,
আমাকে গ্রহণ করো।
উৎসব থেকে ফিরে যাওয়া আমি সেই প্রত্যাখ্যান,
আমি সেই অনিচ্ছা নির্বাসন বুকে নেওয়া ঘোলাটে চাঁদ।
আমাকে আর কী বেদনা দেখাবে?”
― উপদ্রুত উপকূল
“সব কথা শেষ হলে ফিরে যাবো,
একটি চোখ রেখে যাবো শিথানের জানালায়।
সব কথা শেষ হলে করাঘাত জাগাবে তোমায়,
তুমি এসে খুলবে দুয়ার— দ্যাখা হবে না।”
― উপদ্রুত উপকূল
একটি চোখ রেখে যাবো শিথানের জানালায়।
সব কথা শেষ হলে করাঘাত জাগাবে তোমায়,
তুমি এসে খুলবে দুয়ার— দ্যাখা হবে না।”
― উপদ্রুত উপকূল
“হে প্রেম, নিভৃত ব্যথা, হে বিরহ, সুখের অনল
পতিত জমিন চ'ষে এই বুকে ফসল ফলাও,
অনিদ্রা-মলিন চোখ তুমি তারে স্বপ্নমুগ্ধ করো।
তুমি তারে প্রেম দাও, বিরহ অনল দাও— উপেক্ষা দিও না।”
― দিয়েছিলে সকল আকাশ
পতিত জমিন চ'ষে এই বুকে ফসল ফলাও,
অনিদ্রা-মলিন চোখ তুমি তারে স্বপ্নমুগ্ধ করো।
তুমি তারে প্রেম দাও, বিরহ অনল দাও— উপেক্ষা দিও না।”
― দিয়েছিলে সকল আকাশ
“বলো আমি কতোখানি প্রেম হবো, কতোখানি বিনিদ্র রাত
সাপের দাঁতের মতো কতোটুকু বিষাক্ত হবো স্বভাবে শরীরে,
বলো, বলো আমি কতোখানি হিংস্র পাশবিক হবো, কতোখানি
নিঃসঙ্গ ঈশ্বর!”
― উপদ্রুত উপকূল
সাপের দাঁতের মতো কতোটুকু বিষাক্ত হবো স্বভাবে শরীরে,
বলো, বলো আমি কতোখানি হিংস্র পাশবিক হবো, কতোখানি
নিঃসঙ্গ ঈশ্বর!”
― উপদ্রুত উপকূল
“মাটি জানে, বৃক্ষ জানে, আমি ভুল ভালোবেসে
অন্ধকারে নষ্ট ফলের মতো ঘুণপোকা পুষেছি বুকের ভেতর।
শোণিতে বিক্ষোভ ছিলো, প্রতিজ্ঞায় গাঢ় ছিলো হৃৎপিণ্ডের সাহস,
শুধু কিছুদিন এক মাংসে মোহে আবরিত ছিলাম কলুষ পাখি।
এইবার ফিরে যাবো— যদি নতজানু হই, যদি দ্বিধায় থমকে থাকি,
ঘৃণা কোরো, গ্লানি ছুঁড়ে দিও কঠিন আঘাত জন্মে জীবনে বোধে—
ললাটের মাঝখানে লিখে দিও— পরাজিত, দূষিত মৃত্যু।”
― উপদ্রুত উপকূল
অন্ধকারে নষ্ট ফলের মতো ঘুণপোকা পুষেছি বুকের ভেতর।
শোণিতে বিক্ষোভ ছিলো, প্রতিজ্ঞায় গাঢ় ছিলো হৃৎপিণ্ডের সাহস,
শুধু কিছুদিন এক মাংসে মোহে আবরিত ছিলাম কলুষ পাখি।
এইবার ফিরে যাবো— যদি নতজানু হই, যদি দ্বিধায় থমকে থাকি,
ঘৃণা কোরো, গ্লানি ছুঁড়ে দিও কঠিন আঘাত জন্মে জীবনে বোধে—
ললাটের মাঝখানে লিখে দিও— পরাজিত, দূষিত মৃত্যু।”
― উপদ্রুত উপকূল
“আমি
দুঃখগুলো
টাকার মতো
গুনে দেখতে চাই
-উৎসর্গ”
―
দুঃখগুলো
টাকার মতো
গুনে দেখতে চাই
-উৎসর্গ”
―
“তুমি জানো নাই— আমি তো জানি,
কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে এতো গান, এতো হাসি নিয়ে বুকে
নিশ্চুপ হয়ে থাকি”
― উপদ্রুত উপকূল
কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে এতো গান, এতো হাসি নিয়ে বুকে
নিশ্চুপ হয়ে থাকি”
― উপদ্রুত উপকূল
“দিচ্ছো ভীষোন যন্ত্রনা
বুঝতে কেন পারছো না ছাই
মানুষ আমি, যন্ত্র না।”
― রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর শ্রেষ্ঠ কবিতা
বুঝতে কেন পারছো না ছাই
মানুষ আমি, যন্ত্র না।”
― রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর শ্রেষ্ঠ কবিতা
“হাত ধরো
আমি হিংসার পৃথিবীতে এনে দেবো সুগভীর প্রেম
কবিতার অহিংস স্বভাব।
হাত ধরো, হাত ধরো— আমি তোমাদের আরাধ্য ভুবনে
এনে দেবো ব্যতিক্রম অভিধান,
তোমাদের তমসা-সকালে আমি পৌঁছে দেবো
সমস্যাহীন এক সূর্যময় রোদ্দুর।”
― উপদ্রুত উপকূল
আমি হিংসার পৃথিবীতে এনে দেবো সুগভীর প্রেম
কবিতার অহিংস স্বভাব।
হাত ধরো, হাত ধরো— আমি তোমাদের আরাধ্য ভুবনে
এনে দেবো ব্যতিক্রম অভিধান,
তোমাদের তমসা-সকালে আমি পৌঁছে দেবো
সমস্যাহীন এক সূর্যময় রোদ্দুর।”
― উপদ্রুত উপকূল
“সবুজ ছায়ার নিচে ঘুমে চোখ ঢুলে এলে
মা যাকে শোনাতো সেই তুষার দেশের কথা,
তার চোখে আজ এতো রাতজাগা ক্লান্তির শোক!”
― উপদ্রুত উপকূল
মা যাকে শোনাতো সেই তুষার দেশের কথা,
তার চোখে আজ এতো রাতজাগা ক্লান্তির শোক!”
― উপদ্রুত উপকূল
“কতিপয় হিজড়া-পণ্ডিত আর মূর্খ নেতাদের ডিনার টেবিলে
মুখ থুবড়ে পড়ে আছে বিষন্ন বাংলাদেশ উচ্ছিষ্ট হাড়ের মতো।”
― উপদ্রুত উপকূল
মুখ থুবড়ে পড়ে আছে বিষন্ন বাংলাদেশ উচ্ছিষ্ট হাড়ের মতো।”
― উপদ্রুত উপকূল
“সোজা হয়ে দাঁড়াবার প্রাকৃতিক প্রবণতা যার
শরীরে কোথাও আর একবিন্দু অবশিষ্ট নেই,
যে জানে অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের বুক ঘ'ষে চলা।
পায়ের গন্ধের প্রতি যার আছে দুর্নিবার ঝোঁক,
যে শিখেছে পা চাটার ছলাকলা, বিচিত্র কৌশল,
কুকুরের মতো যার লাথি খেতে আহ্লাদ জাগে।
স্বেচ্ছায় বাড়িয়ে রেখে পশ্চাতের মাংসময় ভূমি
যে পারে প্রভুর জন্যে এনে দিতে লাথির আরাম,
'জি হুজুর' ছাড়া আর সব শব্দ যে গিয়েছে ভুলে।
যার কোনো স্মৃতি নেই, ব্যক্তিগত দুঃখ-সুখ নেই,
কি স্বপ্নে কি জাগরণে হুজুরের জুতো মোবারক
জেগে থাকে মাথার ভেতরে যার মস্তিষ্কের মতো।
একান্ত তারই জন্যে হুজুরের দরোজাটা খোলা,
এ-সময়ে সেই পাবে সৌভাগ্যের সুগোপন সিঁড়ি।
(যোগ্যতা)”
― মৌলিক মুখোশ
শরীরে কোথাও আর একবিন্দু অবশিষ্ট নেই,
যে জানে অমেরুদণ্ডী প্রাণীদের বুক ঘ'ষে চলা।
পায়ের গন্ধের প্রতি যার আছে দুর্নিবার ঝোঁক,
যে শিখেছে পা চাটার ছলাকলা, বিচিত্র কৌশল,
কুকুরের মতো যার লাথি খেতে আহ্লাদ জাগে।
স্বেচ্ছায় বাড়িয়ে রেখে পশ্চাতের মাংসময় ভূমি
যে পারে প্রভুর জন্যে এনে দিতে লাথির আরাম,
'জি হুজুর' ছাড়া আর সব শব্দ যে গিয়েছে ভুলে।
যার কোনো স্মৃতি নেই, ব্যক্তিগত দুঃখ-সুখ নেই,
কি স্বপ্নে কি জাগরণে হুজুরের জুতো মোবারক
জেগে থাকে মাথার ভেতরে যার মস্তিষ্কের মতো।
একান্ত তারই জন্যে হুজুরের দরোজাটা খোলা,
এ-সময়ে সেই পাবে সৌভাগ্যের সুগোপন সিঁড়ি।
(যোগ্যতা)”
― মৌলিক মুখোশ
“একটি পাতার পতনেই যদি
শুভ সুষমায় শুভ্র
একটি ফুলের ফুটে ওঠা হয় সুস্থ,
আমি তবে পাতা ঝরালাম ঝরা বাসনায়।”
―
শুভ সুষমায় শুভ্র
একটি ফুলের ফুটে ওঠা হয় সুস্থ,
আমি তবে পাতা ঝরালাম ঝরা বাসনায়।”
―
“হিরন্ময় রুটি— ভাত— বিক্ষোভ— বিশ্বাস বলো
আমি কতোজন শ্রমিক হবো, কতোজন দুর্বিনীত ঘাতক!
বলো আমি কতোখানি প্রেম হবো, কতোখানি বিনিদ্র রাত
সাপের দাঁতের মতো কতোটুকু বিষাক্ত হবো স্বভাবে শরীরে,
বলো, বলো আমি কতোখানি হিংস্র পাশবিক হবো, কতোখানি
নিসঙ্গ ঈশ্বর!”
― উপদ্রুত উপকূল
আমি কতোজন শ্রমিক হবো, কতোজন দুর্বিনীত ঘাতক!
বলো আমি কতোখানি প্রেম হবো, কতোখানি বিনিদ্র রাত
সাপের দাঁতের মতো কতোটুকু বিষাক্ত হবো স্বভাবে শরীরে,
বলো, বলো আমি কতোখানি হিংস্র পাশবিক হবো, কতোখানি
নিসঙ্গ ঈশ্বর!”
― উপদ্রুত উপকূল
“হাত বাড়ালেই মুঠো ভরে যায় প্রেমে,
অথচ আমার ব্যাপক বিরহ ভূমি।
ছুটে যেতে চাই— পথ যায় পায়ে থেমে,
ঢেকে দাও চোখ আঙুলের নোখে তুমি।”
― মৌলিক মুখোশ
অথচ আমার ব্যাপক বিরহ ভূমি।
ছুটে যেতে চাই— পথ যায় পায়ে থেমে,
ঢেকে দাও চোখ আঙুলের নোখে তুমি।”
― মৌলিক মুখোশ
“অতোটা হৃদয় প্রয়োজন নেই,
কিছুটা শরীর কিছুটা মাংস, মাধবীও চাই।
এতোটা গ্রহণ এতো প্রশংসা প্রয়োজন নেই
কিছুটা আঘাত অবহেলা চাই প্রত্যাখ্যান।
অতোটা প্রেমের প্রয়োজন নেই
ভাষাহীন মুখ নিরীহ জীবন
প্রয়োজন নেই— প্রয়োজন নেই
কিছুটা হিংস্র বিদ্রোহ চাই কিছুটা আঘাত
রক্তে কিছুটা উত্তাপ চাই, উষ্ণতা চাই
চাই কিছু লাল তীব্র আগুন।”
― উপদ্রুত উপকূল
কিছুটা শরীর কিছুটা মাংস, মাধবীও চাই।
এতোটা গ্রহণ এতো প্রশংসা প্রয়োজন নেই
কিছুটা আঘাত অবহেলা চাই প্রত্যাখ্যান।
অতোটা প্রেমের প্রয়োজন নেই
ভাষাহীন মুখ নিরীহ জীবন
প্রয়োজন নেই— প্রয়োজন নেই
কিছুটা হিংস্র বিদ্রোহ চাই কিছুটা আঘাত
রক্তে কিছুটা উত্তাপ চাই, উষ্ণতা চাই
চাই কিছু লাল তীব্র আগুন।”
― উপদ্রুত উপকূল
“রক্তে প্রেম তোর, তবু তুই হোলি এতো বেশি নিসঙ্গ মানুষ!”
― উপদ্রুত উপকূল
― উপদ্রুত উপকূল
“আমরা কি কিছুই কবো না আর?
আকাশের দেহ থেকে ঝ’রে পড়ে সন্ধার আঁধার-
এসো কথা বোলে উঠি, আমরা ভালোবাসার কথা বলি,
এই নিশব্দের দেয়াল ভেঙে এসো আজ স্বপ্নের কথা বলি।
আমাদের প্রিয় কথাগুলো, গল্পগুলো, প্রিয় স্বপ্নগুলো
সেই শৈশবের মতো কতোদিন প্রান খুলে বলিনি কোথাও!
আহা, কতোদিন আমরা আমাদের ভালোবাসার কথা বলিনি!”
― উপদ্রুত উপকূল
আকাশের দেহ থেকে ঝ’রে পড়ে সন্ধার আঁধার-
এসো কথা বোলে উঠি, আমরা ভালোবাসার কথা বলি,
এই নিশব্দের দেয়াল ভেঙে এসো আজ স্বপ্নের কথা বলি।
আমাদের প্রিয় কথাগুলো, গল্পগুলো, প্রিয় স্বপ্নগুলো
সেই শৈশবের মতো কতোদিন প্রান খুলে বলিনি কোথাও!
আহা, কতোদিন আমরা আমাদের ভালোবাসার কথা বলিনি!”
― উপদ্রুত উপকূল